৯ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া কম হলে করণীয় - ৫ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া


৫ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া - ৯ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া কম হলে করণীয় এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন এছাড়া আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব ৫ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া - ৯ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া কম হলে করণীয় আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন ৫ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া - ৯ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া কম হলে করণীয় শুধুমাত্র একটি পোস্ট থেকে জেনে নিতে পারবেন ।

৫ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া - ৯ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া কম হলে করণীয়
এই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে ৫ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া - ৯ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া কম হলে করণীয় সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়লে আর কোন প্রশ্ন থাকবে না ।

২ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া 

দুই মাসের গর্ভবতী বাচ্চা ১০ সেন্টিমিটার বা (৪ ইঞ্চি) লম্বা হয়ে থাকে। এ সময় বাচ্চার ওজন ২৮ গ্রামের মতো হয়ে থাকে। তাই এ সময় বাচ্চারা নড়াচড়া করে না করলেও তা মা বুঝতে পারে না।

এ সময় মায়েদের কিছু লক্ষণ দেখা দেয় তা হল :

*বমি বমি ভাব বা সকালের দিকে অসুস্থতা অনুভব।

*অস্বাভাবিক মুড সুইং হয়ে থাকে। কারণ এই সময় শরীরে হরমোন গুলো শরীরের গ্রহণ করতে শুরু করে। তাই কেউ কেউ এ সময় নিজেরাও বাচ্চাদের মত অনুভব করে থাকে।

*ঘন ঘন প্রস্রাব এ সময় হয়ে থাকে।

*এ সময় গর্ভবতী মায়ের স্তন বড় হতে থাকে।

*এ সময় বিভিন্ন খাবার জিনিসের জন্য প্রবল ইচ্ছা হয়।

আবার এ সময় নানা রকমের উপসর্গ দেখা দিয়ে থাকে মায়েদের যেমন

*কোষ্ঠকাঠিন্যের প্রকোপ

*মাথাব্যথা অনুভব করা মাথা ঘোরা

*বদহজম ও পেট খারাপ হয়ে থাকে

*অম্বলের সমস্যা ও বুক জ্বালাপোড়া করে থাকে।

*ক্ষুধার স্বাভাবিক ও তীব্রতা হারানো

শরীরের ভিতরে নানা রকমের পরিবর্তন দেখা দেয় যেমন

* মুখের মধ্যে লালা বৃদ্ধি পায়
* ঘন ঘন পিপাসা লাগে তৃষ্ণা বৃদ্ধি পায়
*যৌনী ও গোপনতার পরিবর্তন দেখা দেয়
*জরায়ুতে ব্যথা টান টান অনুভব হয়।

মায়ের অনেক বিশ্রামের প্রয়োজন হয়ে থাকে এ সময়।এ সময় অনেক সাবধানে চলাফেরা করতে হবে তাই এ সময় অনেক চাপের মাত্রা বেশি থাকে তাই। শিশুর মাত্রা বিকাশের অব্যাহত থাকে তাই এ সময় মায়েদেরকে লক্ষ্য রাখতে হবে যেন কোনভাবে কোন ক্ষতি না হয়।

৩ মাসের গর্ভবতী লক্ষণ 

এ সময় শরীরে আরেকটি নতুন জীবন বেড়ে উঠছে তাই এ সময় নানা রকমের লক্ষণ দেখা দেয় একজন গর্ভবতী মায়ের।

*এ সময় বমি বমি ভাব ও ক্লান্তির মতো উপসর্গগুলো বেশি দেখা দেয়।
*মাথা ঝিমঝিম বা ব্যথার অনুভব হয়ে থাকে।
*স্তন নরম হয়ে যায়।
*ভালো ভালো প্রস্রাব হয় ওজন বৃদ্ধি পায়।
*পিঠের নিচের অংশে ব্যাথার অনুভব হয়।
*আবার অনেক খাবারের উপর অনিহা আসে।
*কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

এ সময় তাই একজন গর্ভবতী মায়ের নিজের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরী। এ সময় স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যায় চাই সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। তাই সময় বেশি বেশি যত্ন নিতে হবে ও খাবারের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। এ সময় স্বাস্থ্যকর খাবার ও নিয়মিত অনুশীলন অনুযায়ী ভিটামিন যুক্ত খাবার গুলো বেশি পরিমাণে গ্রহণ করাতে হবে। পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের ফলে আপনার সন্তানের ক্রমবর্ধন শরীরের পুষ্টি ইত্যাদি নির্ভর করে থাকে। শাকসবজি, মাংস, সিম, বাদাম, দুধ ফলমূল ও বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করাতে হবে। এতে করে পর্যাপ্ত শক্তি,আমিষ, ভিটামিন পাচ্ছেন তা নিশ্চিত করতে হবে।

এ সময় যত তাড়াতাড়ি স্বাস্থ্য সেবা নেওয়া উচিত। স্বাস্থ্য সেবা প্রদান কারীর সাথে দেখা করতে হবে এবং তার নিয়ম অনুযায়ী চলাফেরা করতে হবে। বলা হয়ে থাকে যে বারো সপ্তাহের মধ্যে আপনার স্বাস্থ্য সেবা কারীর সাথে কমপক্ষে একবার করে পরামর্শ নেওয়া উচিত।

এ সময় আপনাকে যেসব বিষয়ের উপর বেশি খেয়াল রাখতে হবে তা হল :

*যৌনি পথে রক্ত বের হচ্ছে কিনা তা খেয়াল রাখতে হবে।
*মারাত্মক বমি বমি ভাব হচ্ছে কিনা
*প্রসাবে যন্ত্রণা হচ্ছে কিনা
*মারাত্মক খিল ধরা ইত্যাদি লক্ষণ

এগুলো দেখা দিলে সাথে সাথে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে আপনাকে।

৩ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া 

একজন গর্ভবতী মায়ের তিন মাস যখন তখন তার বাচ্চার নড়াচড়া করে কিন্তু দিনে দশবার নড়াচড়া হওয়া স্বাভাবিক এই সময়। এই সময় বাচ্চার নড়াচড়ার সময় হয়ে থাকে বেশিরভাগ দুপুর বেলা দুপুর বেলা যখন বাচ্চার মা ভর পেটে খেয়ে বা বাচ্চার মা যখন বাম দিক হয়ে শুয়ে থাকে সেই সময়। এই সময় বাচ্চা নড়াচাড়া করায় ডাক্তাররা গর্ভধারণের শিশু সুস্থতার বড় লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন। তাই একজন গর্ব অবস্থায় মায়ের এই সময় সব সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে বাচ্চা নাড়াচাড়া করছে কিনা সেদিকে। যদি দেখা যায় কোনরকম সমস্যা বা নড়াচাড়া করছে না সাথে সাথে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।

নিচে তিন মাসের বাচ্চার নড়াচড়ার কিছু লক্ষণ লেখা হলো :

* ১৮ থেকে ২৪ সাপ্তাহের মধ্যে শিশুর নড়াচড়া সাধারণত হয়ে থাকে অল্পক্রমে। এ সময় শিশু সাধারণত অল্প মৃদু কম্পন ও ধাক্কার অনুভূতি হয়ে থাকে। এভাবে আস্তে আস্তে একজন মা আরো ভালো শিশু নড়াচড়া বুঝতে পারবেন। অনেক সময় দেখা যায় ১৮ সপ্তাহে কম তাই অনেক শিশু এ সময় নড়াচাড়া করে না তাই এ সময় ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই।

*একেক শিশু একেক রকমের নড়াচড়া করে থাকে। তাই সব শিশু যে সব সময় নড়াচড়া করবে এমন নয় । অনেক শিশু আছে মা যখন বিশ্রাম নেয় তখন শিশু ও বিশ্রাম নেয় এই সময় শিশু নড়াচড়া করে না। ৯০ মিনিটের যদি কম হয়ে থাকে শিশু তাই সব সময় নাড়াচড়া করতে হবে। মাকে খেয়াল রাখতে হবে শিশুর ঘুম কতক্ষণ সময় ঘুমিয়ে থাকে।

*২৮থেকে ৩৬ সপ্তাহের মধ্যে শিশু অনেক বেশি নড়াচাড়া করে থাকে। এ সময় মায়েরা বেশি টের পায়। মায়েরা যখন খাওয়া দাওয়া করে তখন দেখি এই সময় শিশু নাড়াচাড়া করে থাকে।

*৩৬ থেকে ৪২ সপ্তাহে এই সময় শিশু অনেকটাই বড় হয়ে থাকে । এ সময় শিশু নড়াচয়ের স্থান হয়ে যায় কম কিন্তু নড়াচড়ার তীব্রতা কমে যায় কিন্তু নড়াচাড়া শিশুর কমে না।

*কিছু কিছু সময়ে দেখা যায় যে বাচ্চা নড়াচড়া অনেক কম। দেখা যায় যে দীর্ঘ সময় ধরে বাচ্চা নড়াচড়া করে না। এগুলো সমস্যার কারণ হলো বাচ্চা মায়ের পেটের অবস্থার ওপর নির্ভর করে, বাচ্চা কিভাবে পেটের ভিতর আছে তার অনুপাতের উপর। যেমন :যদি বাচ্চার ফুল পেটের নিচের দিকে থাকে, তীব্র ব্যথা নাশক বা ঘুমের ওষুধ খাওয়া, জড়ায়েতে পানি অতিরিক্ত কমে গেলে, শরীরের নানা রকম মানুসিক সমস্যা ও শিশু শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি কারণ দেখা দিলে হয়ে থাকে।

তাই বলা যায় গর্ভাবস্থা অবস্থায় একজন মায়ের সব সময় লক্ষ্য রাখতে হবে শিশুর অবস্থা কেমন শিশুর নড়াচড়া সবকিছু। আর এগুলোর উপর শিশুর সুস্থতা বজায় থাকে।

৪ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া 

একজন মায়ের পেটে শিশু যখন নড়াচড়া করে তখন মা পেটের ভেতর হালকা ঝাকুনি অনুভব করে থাকে। আবার শিশু এই সময় পেটের ভিতরে আলতো ভাবে ঘুরে থাকে চারিদিকে। দিন যায় গর্ভাবস্থায় শিশু পেটের ভেতরে বাড়তে থাকে। শিশু দিন যায় আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে এবং শিশু জায়গা অল্প হয়ে আসে। তাই শিশু নাড়াচড়ার ধরন একা সময় এক এক রকম হয়ে থাকে। সাধারণত চার মাসের গর্ভবতী মায়েরা ১ম থেকে ১৬ তম সপ্তাহের মধ্যে শিশুর নড়াচড়ার অনুভব বেশি খেয়াল করতে পারে না। 

অনেক শিশু আছে আবার দেখা যায় এই সময়ে নাড়াচাড়া করে থাকে। তাই একেকজনের নড়াচড়ার ধরন এক এক রকম হয়ে থাকে। তাই গর্ভাবস্থায় শিশু নড়াচড়া সব সময় একজন মায়ের খেয়াল করা উচিত। কারণ একজন শিশু যখন অসুস্থ হয় বা কোন কারনে নড়াচড়া করছে না তখন তার সমস্যা হয় বলেই সে নড়াচাড়া করে না। তাই আপনার উচিত কিছু নাড়াচাড়া খেয়াল করা এবং সে অনুযায়ী চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া তাহলে শিশু সুস্থ থাকে।

৫ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া

সাধারণত সব গর্ভবতী মহিলায় এই সময় বাচ্চার নড়াচড়া সবচেয়ে বেশি অনুভব করে থাকে। এ সময় বাচ্চা পেটের ভিতরে বেশি বেশি নাড়াচাড়া করে। যে বাচ্চাগুলো দেখা যায় তিন চার মাসে নড়াচড়া করে না সে বাচ্চাগুলো পাঁচ মাসে পেটের ভেতরে নাড়াচাড়া করে কারণ এই সময় তারা বড় হয়। তাই বলা হয় পাঁচ মাসেও যদি বাচ্চা পেটের ভেতরে নড়াচড়া না করে তাহলে বাচ্চার কোন সমস্যা এই সময় বাচ্চা পেটের ভিতর নড়াচাড়া করছে কিনা সেটা ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে। যদি না করে তাহলে সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

*যদি বাচ্চা পেটের ভেতর নড়াচড়া না করে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ হলে ডাক্তারের সময় শিশুকে চেক করে দেখে শিশুর হার্টবিট, নিঃশ্বাস ইত্যাদি সবকিছু।

*এ সময় ডাক্তাররা শিশুর পজিশন, শিশু কিভাবে আছে, পেটের ভিতর তার কি অবস্থা ইত্যাদি চেক করার জন্য আল্ট্রাসাউন্ড করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

তাই বলা হয় পেটের ভেতরে শিশু যখন থাকে তার নড়াচড়া সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এ সময়ে শিশুরা বিকাল সন্ধ্যা এরকম সময়ে বেশি নড়াচাড়া করে। তাই এ সময় মায়েদেরকে বেশি লক্ষ্য রাখতে হবে যে তার বাচ্চা নড়াচাড়া করছে কিনা।

৯ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া কম হলে করণীয়

একজন মায়ের গর্ভ কাল বাড়ার সাথে সাথে শিশুর নড়াচড়ার মাত্রা ও বেড়ে যায়। এ সময় বাচ্চার নড়াচাড়া সর্বোচ্চ মাত্রায় পৌঁছায় বলে জানা যায়। এ সময় বাচ্চা পেটের ভেতরে ১২ ঘন্টায় দশবারের মতো নড়াচাড়া অনুভব করতে হবে। যদি বাচ্চা এরকম নড়াচাড়া করে তাহলে বুঝে নিতে হবে বাচ্চা পেটের ভিতরে সুস্থ আছে। আর যে বাচ্চা দেখবেন নড়াচাড়া করছে না অস্বাভাবিক থাকে তাহলে সে শিশু দিনে দশবারের কম নড়ে বা নারে না।

যদি বাচ্চা এ সময় পেটের ভিতর তিন থেকে চারবার নড়ে তাহলে মাকে খেয়াল রাখতে হবে ও ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে সাথে সাথে। গর্ভের শিশুর ভালো থাকায় সবচেয়ে বড় লক্ষণ হলো নড়াচড়া। তাই গর্ভে যদি শিশু নড়াচড়া না করে তাহলে সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে বসে থাকলে চলবে না।

তাই বলা হয় নয় মাসের বাচ্চারা যদি ১০ থেকে ১২ বার নানরে তাহলে সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

৫ মাসের গর্ভের বাচ্চার নড়াচড়া কম হলে করণীয় 

প্রথম ২৩ মাসের দিকে বাচ্চাদের নড়াচড়ার অনুভব ঝাঁকুনির মতো হতে পারে। কিন্তু ৫-৬ মাসের বাচ্চাদের নড়াচড়া লাথি মারার মত জোরে জোরে এরকম হয়ে থাকে। কারণ এই সময় বাচ্চাদের গ্রোথ বৃদ্ধি পায়। তাই ধারণা করা যায় এ সময় বাচ্চারা অনেক বার নড়াচাড়া করে। এ সময় যদি দেখেন বাচ্চার নড়াচড়া আগের তুলনায় কমে যাচ্ছে বা নড়াচাড়া করছে না তাহলে সাথে সাথে আপনার স্বাস্থ্যকর্মীকে বা ডাক্তারের পরামর্শ নিন। তিনি আপনার পরীক্ষা করে জানতে পারবেন 

আপনার বাচ্চা কেন নড়াচড়া করছে না। বা এ সময় বাচ্চা কেন আপনার নড়াচড়া কম করছে। বাচ্চার নড়াচড়া সবসময় বাচ্চা সুস্থতার উপর নির্ভর করে থাকে। তাই বাচ্চা যদি পেটের ভেতর নাড়াচড়া না করে তাহলে সেটা নিয়ে চুপ করে বসে থাকা যাবে না সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। না হলে শিশু নানা রকমের ক্ষতি হতে পারে।

শেষ কথা: ৫ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া - ৯ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া কম হলে করণীয়

পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা ৫ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া - ৯ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া কম হলে করণীয় জানতে পারলেন । মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনার কোন সমস্যা হওয়ার কথা না ৫ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া - ৯ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার নড়াচড়া কম হলে করণীয় সম্পর্কে জানতে পরলেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url