হিমোগ্লোবিন কম হলে কি খাওয়া উচিত - অ্যানিমিয়া কোন ভিটামিনের অভাবে হয়

হিমোগ্লোবিন কম হলে কি খাওয়া উচিত - অ্যানিমিয়া কোন ভিটামিনের অভাবে হয় এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন এছাড়া আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব হিমোগ্লোবিন কম হলে কি খাওয়া উচিত - অ্যানিমিয়া কোন ভিটামিনের অভাবে হয় আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন হিমোগ্লোবিন কম হলে কি খাওয়া উচিত - অ্যানিমিয়া কোন ভিটামিনের অভাবে হয় শুধুমাত্র একটি পোস্ট থেকে জেনে নিতে পারবেন ।
হিমোগ্লোবিন কম হলে কি খাওয়া উচিত - অ্যানিমিয়া কোন ভিটামিনের অভাবে হয়

এই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে হিমোগ্লোবিন কম হলে কি খাওয়া উচিত - অ্যানিমিয়া কোন ভিটামিনের অভাবে হয় সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়লে আর কোন প্রশ্ন থাকবে না ।

শরীরে রক্ত কম হলে কি রোগ হয়

একজন ব্যক্তির যখন শরীরের রক্ত কম হয় তখন তার শরীরে নানা রকমের রোগের লক্ষণ গুলো দেখা দেয়। শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে, মাথা ঘুরে, ক্লান্ত বোধ করা, শারীরিক পরিশ্রমের অভাব, অনেক সময় দেখা যায় যে শ্বাসকষ্ট হয়ে থাকে ইত্যাদি নানা রকমের সমস্যা দেখা দেয়। শরীরে যখন হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে যায় তখন শরীরে ক্লান্তির বাসা বাঁধে। ফলে শরীরে রক্ত না থাকলে ক্ষুধা কমে যায়।

রক্তশূন্যতার লক্ষণ গুরু হল :

*শরীর ফেকাশে হয়ে যাওয়া।

*হৃদপিন্ডের উপর বাড়তি চাপবোধ করা ও মাঝে মাঝে হৃদ স্পন্দন বেড়ে যাওয়া।

*স্বল্প পরিশ্রমে হাপিয়ে ওঠা।

*ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে আসা, হাত পা ঠান্ডা হয়ে আসা ও মাথা যন্ত্রণার মতন লক্ষণ দেখা দেয় এ সময়।

*এ সময় নিঃশ্বাস নিতেও সমস্যা হয়, শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা রোগী যারা তাদের প্রচুর পরিমাণে সমস্যা হয় এ সময়।

*এগুলো সব লক্ষণ এর পাশাপাশি আবার অনেকের জ্বর, ডায়রিয়া ও জন্ডিসের মতো সমস্যা ও দেখা দেয়।

হিমোগ্লোবিন কম হলে কি কি সমস্যা হয় 

শরীরে হিমোগ্লোবিনের অভাব দেখা দিলে নানা রকমের সমস্যা দেখা দেয়। শরীরে হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে আয়রনের প্রয়োজন হয়ে থাকে। এই আয়রন এমন একটি প্রোটিন যা আমাদের শরীরের লোহিত রক্ত কণিকার অক্সিজেন বহন করতে সহায়তা করে।

হিমোগ্লোবিন কম হলে যা যা সমস্যা হয় তা হল

* শরীরে হিমোগ্লোবিন কম হলে শরীর ফ্যাকাসে দেখায়।

*শরীরের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে মুখ,মারি, ঠোঁট, নিচে চোখের পাতা এবং হাত পায়ের নখ ও ফ্যাকাশে দেখায়।

*শরীরে হিমোগ্লোবিনের অভাব দেখা দিলে হৃদ স্পন্দন বেড়ে যায়।

*এ সময় দ্রুত চিকিৎসা না করালে হৃদরোগের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

*রক্তে হিমোগ্লোবিন কম হয়ে গেলে রক্তের কোষগুলোতে অক্সিজেন সরবরাহ কম হয়ে থাকে। তখন ত্বক, চুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে।

*যখন শরীরের পেশিগুলো পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন পাইনা তখন হাঁটতে নানা রকমের সমস্যা হয়, কাজ করতে ক্লান্ত লাগে। শরীরে আয়রনের অভাবে হিমোগ্লোবিন কমে যায় তখন শরীরের টিস্যুগুলোতে অক্সিজেন সরবরাহ করতে সমস্যা হয়।

*শরীরের যখন লৌহের ঘাটতি কমে যায় তখন শরীর থেকে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ও কমে যায়। হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে লৌহের উপাদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান।

হিমোগ্লোবিন কম হলে এই সমস্যাগুলো দেখা দেয় সব সময়।

শরীরের রক্ত কম হলে কি রোগ হয় 

শরীরের রক্তশূন্যতা হলো এমন একটি রোগ যা শরীরের রক্তকণিকা ও হিমোগ্লোবিনের সংখ্যা কমে যায়। শরীরে তখন অক্সিজেন সরবরাহ ক্ষমতা কমে আসে। শরীর থেকে ধীরে ধীরে যখন রক্ত শূন্যতা হতে থাকে তখন শরীরে নানা রকমের রোগ বাসা বাঁধে। যেমন

*ক্লান্তি বোধ
*দুর্বলতা
*শ্বাসকষ্ট
*মাথাব্যথা
*ব্যায়াম বা কোন ভারী কাজ করার মত কোন ক্ষমতায় থাকে না।
*চোখ মুখ ফ্যাকাসে দেখায়
*মাথা ঘোরা, চোখে ঝাপসা দেখা
*মুখ ঠোটে ঘা ইত্যাদি।

রক্ত শূন্যতা যখন হয় তখন এগুলো সমস্যার পাশাপাশি তখন হার্টের সমস্যাও দেখা দেয়। হার্ট সারা শরীরে রক্ত পাম্প করে সারা শরীরে হিমোগ্লোবিন পৌঁছে দেয় । তখন রক্তশূন্যতার কারনে হার্ট দুর্বল হয়ে যায়। এরকম সমস্যা হলে আরো জটিলতা দেখা দেয়। যেমন

*শ্বাসকষ্টের সমস্যা বাড়ে :শ্বাসকষ্ট সমস্যার সাথে সাথে কিডনিও ফেইলর হয়। কারণ কিডনি আমাদের শরীরের রক্ত প্রতিনিয়ত পরিশোধন করে থাকে। তখন শরীরের কোন অংশে কাজ করে না এভাবে কিডনি ও ফেইলর হয়ে যায়। আর এভাবে শরীরের রক্তশূন্যতার কারনে নানা রকমের রোগের দিকে চলে যায় যা কল্পনার বাইরে।

হিমোগ্লোবিন কম হলে কি খাওয়া উচিত 

শরীরে যখন ভিটামিন সি এর অভাব হয় তখন হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম হয়। আইরন, ক্যালসিয়াম, ফাইবার এগুলো রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করে। লৌহ শোষণের সহায়তা করে থাকে হিমোগ্লোবিন।

হিমোগ্লোবিন কম হলে যা খাওয়া উচিত তা হলো

*লৌহ যুক্ত খাবার : শরীরের লৌহের ঘাটতি দেখা দিলে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে যায়। হিমোগ্লোবিনের জন্য লৌহ গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। লৌহ সমৃদ্ধ খাবারগুলো হল :মুরগির কলিজা, আপেল, ডিম, বেদানা, ডালিম, তরমুজ,কুমরার বিচি, খেজুর, কিসমিস ইত্যাদি।

*ভিটামিন সি :অনেক সময় ভিটামিন সি এর অভাবেও হিমোগ্লোবিন কমে যায়। ভিটামিন সি যুক্ত খাবার গুলো হল : পেঁপে, কমলা,লেবু, স্ট্রবেরি, গোলমরিচ সবুজ ফুলকপি, আঙ্গুর, ব্রো কোলি, টমেটো, ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে তাই এগুলো খাবার খেতে হবে বেশি বেশি।

*ফলিক অ্যাসিড :ফলিক এসিড সাধারণত এক প্রকার ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। এই উপাদানটির রক্তকণিকা তৈরি করতে সাহায্য করে থাকে। ফলিক অ্যাসিড যুক্ত খাবার গুলোর নাম হল : সবুজ পাতাযুক্ত সবজি, কলিজা, ভাত, সিমের বিচি, বাদাম,কলা ও সবুজ ফুলকপি যাতে অনেক ফলিক এসিড রয়েছে।

*বিট :বিটের রসে প্রচুর পরিমাণে হিমোগ্লোবিন থাকে। ডাক্তাররা বিটের রস খাওয়ার প্রচুর পরিমাণে পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এর পুষ্টি উপাদান গুলো শরীরের লাল রক্ত কণিকা বাড়ায়।

*আপেল : প্রতিদিন যদি একটি করে আপেল খাওয়া হয় তাহলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ঠিক থাকে। আপেলকে আইরনের উপাদান বলা হয়। নানা প্রকারের পুষ্টি উপাদান রয়েছে আপেলে। তাই ডাক্তাররা প্রতিদিন খোসা সহ একটি করে আপেল খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।

*ডালিম : ক্যালসিয়াম, আইরন, আশ ও শর্করা সমৃদ্ধ হলো ডালিম যা হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করে রক্ত চলাচল করতে সহায়তা করে থাকে।

হিমোগ্লোবিন কম হলে এই খাবারগুলোই খাওয়া উচিত। এগুলো খেলে শরীরের রক্ত বাড়ে।

অ্যানিমিয়া কোন ভিটামিনের অভাবে হয় 

ভিটামিন বি১২ এর অভাবে অ্যানিমিয়া রোগ হয়। শরীরের রক্ত ক্ষয় হলে রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়া রোগ হয়ে থাকে। অনেক সময় দেখা যায় যে শরীর থেকে ধীরে ধীরে রক্ত ক্ষয় হতে থাকে এভাবে রক্ত ক্ষয় ধীরে ধীরে হতে থাকলে তখন শরীরে রক্ত শুন্যতা দেখা দেয়। ধীরগতিতে রক্তের এই অপচয়ের কারণে নানা রকম রোগ দেখা দেয় যেমন ক্যান্সার,, পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্লিডিং, সন্তান জন্মের সময় রক্তক্ষরণ ইত্যাদি হতে পারে। অপর্যাপ্ত লোহিত রক্ত কণিকা উৎপন্নের কারনে অ্যানিমিয়ার রোগ হয়ে থাকে।

অ্যানিমিয়া রোগ ভালো করার কিছু ঘরোয়া টিপস নিচে লেখা

*ভিটামিন সি জাতীয় খাদ্য খেলে আইরন শোষণের সাহায্য করে থাকে। যেমন টমেটো লেবু, ক্যাপসিকাম ইত্যাদি এগুলো হলো ভিটামিন সি এর ভালো উৎসব।

*সব সময় খাদ্য তালিকায় আয়রন সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে। যেমন মাংস, মাছ, বাদাম, সবুজ শাকসবজি, কচু শাক, ইত্যাদি এগুলো প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে।

*প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় ভিটামিন বি১২ সমৃদ্ধ যুক্ত খাবার খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। যেমন কমলা, কলা, মটরশুঁটি, দুদ্ধ জাত খাদ্য, ডিম ইত্যাদি এগুলো প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে।

*,অ্যানিমিয়া রোগীদের জন্য ঘরোয়া পদ্ধতিতে সবচেয়ে উপকারী চিকিৎসা হলো হাত-পা মেসেজ করা। এতে করে শরীরের রক্ত চলাচল সঠিক উপায়ে হয়ে থাকে।

আপনি যখন দেখবেন আপনার অ্যানিমিয়া রোগ হয়েছে তখন আপনি সাথে সাথেই খাদ্য তালিকায় দিক নজর দেবেন। প্রথম থেকেই এর প্রতিরোধ করার চেষ্টা করবেন। কারণ একবার কোনো অসুখ-বিসুখের সাথে জড়িয়ে পড়লে মুক্তি পাওয়া অনেক কষ্টের।

রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির ঔষধ 

রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ানোর জন্য সাধারণত কিছু নির্দিষ্ট ঔষধ এবং সাপ্লিমেন্ট ব্যবহার করা হয়, যেমন:

1. আয়রন সাপ্লিমেন্ট (Ferrous Sulfate, Ferrous Gluconate): আয়রন ঘাটতির কারণে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে আয়রন সাপ্লিমেন্ট দেওয়া হয়। এটি ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী গ্রহণ করা উচিত।

2 . ফোলিক অ্যাসিড (Folic Acid): ফোলিক অ্যাসিডের

ঘাটতিও হিমোগ্লোবিন কমানোর কারণ হতে পারে। ডাক্তারি পরামর্শে ফোলিক অ্যাসিড সাপ্লিমেন্ট নেওয়া যেতে পারে।

3. ভিটামিন বি১২ (Vitamin B12): ভিটামিন বি১২-এর অভাবে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে এর সাপ্লিমেন্ট নেওয়া হয়।

4. ইরিথ্রোপয়েটিন (Erythropoietin): এটি একটি হরমোন যা শরীরে রক্তকোষ উৎপাদন বাড়াতে সহায়তা করে। কিডনি সমস্যায় আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে।

5. ভিটামিন সি (Vitamin C) সাপ্লিমেন্ট: ভিটামিন সি আয়রনের শোষণ বাড়াতে সাহায্য করে। যারা আয়রন সাপ্লিমেন্ট নিচ্ছেন, তাদের ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্ট বা ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ খাবার (যেমন: কমলা, লেবু, পেঁপে) খাওয়া উচিত।

6. আয়রন ইনজেকশন (Intravenous Iron Therapy): যাদের মুখে খাওয়ার আয়রন সাপ্লিমেন্ট কাজ করছে না বা যাদের হজমতন্ত্রের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে আয়রন ইনজেকশন বা ইনট্রাভেনাস আয়রন থেরাপি দেওয়া যেতে পারে।

7. রক্ত ট্রান্সফিউশন (Blood Transfusion): যদি হিমোগ্লোবিনের মাত্রা অত্যন্ত কম থাকে এবং তৎক্ষণাৎ বাড়ানো জরুরি হয়, তবে রক্ত ট্রান্সফিউশন দেওয়া হতে পারে। এটি মূলত হঠাৎ রক্তক্ষরণের ক্ষেত্রে বা অতি মারাত্মক অ্যানিমিয়ার রোগীদের জন্য ব্যবহৃত হয়।

8. ঔষধ-নির্দেশিত থেরাপি: কিছু ক্ষেত্রে, থ্যালাসেমিয়া বা সিকল সেল অ্যানিমিয়া মতো জেনেটিক অ্যানিমিয়া থাকলে বিশেষ ধরনের ঔষধ বা থেরাপি প্রয়োজন হতে পারে, যেমন হাইড্রোক্সিইউরিয়া (Hydroxyurea)।

অ্যানিমিয়া হলে কি হয় 

অ্যানিমিয়া রোগ হল একটি রক্তের ব্যাধি যা রক্তে অক্সিজেন বহন করার ক্ষমতা কমে যায়।

অ্যানিমিয়া রোগ হলে যে লক্ষণ গুলো দেখা যায় সেগুলো হল :

*যে রোগীদের অ্যানিমিয়া রোগ হয় তাদের শরীর ফেকাশে ও ঠান্ডা ভাব দেখা দেয়।

*বেশিরভাগ অ্যানিমিয়া রোগীরাই দুর্বলতায় ভোগে। তাদের বেশিরভাগ সময় মাথার ব্যথা হয় এবং ক্লান্তিতে ভোগে।

*অ্যানিমিয়ার রোগীরা যে কোন বিষয়ের প্রতি মনোনিবেশ করতে সমস্যায় পড়ে।

*কারো কারো বুকের ব্যথা , শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি দেখা দেয়।

অ্যানিমিয়ার রোগ যেভাবে নির্ণয় করা হয় তা হলে :

এই অ্যানিমিয়ার রোগ সাধারণত রক্ত গণনা পরীক্ষার মাধ্যমে সহায়তা করা হয়ে থাকে।

রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ার কারন কি 

হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ার প্রধান কারণ হলো শরীরের লৌহের ঘাটতি। লৌহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান শরীরে হিমোগ্লোবিন বাড়ানোর জন্য । তাই হিমোগ্লোবিন কমে গেলে লৌহ সমৃদ্ধ খাবার গুলো খেতে হবে যেমন কিসমিস মুরগির কলিজা, আপেল, বেদেনা,ডিম, ডালিম, জলপাই, ইত্যাদি খেতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় ভিটামিন সি এর অভাবে হিমোগ্লোবিন কমে যায়। তাই ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার গুলো খেতে হবে।

*হিমোগ্লোবিনের অভাব তখনই শুরু হয় যখন শরীরের সঠিক পরিমাণে প্রোটিন পায় না। সাধারণত নারীদের ক্ষেত্রে এটি বেশি দেখা যায়। তারা যখন গর্ভবতী হয় তখন শরীরের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায়। আবার কখনো কখনো দেখা যায় যে অনেক রকমের রোগ হয় শরীরের তখন সে রোগগুলোর কারনেও হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ শরীর থেকে কমে যায়।

যদি কোন ব্যক্তি শরীরে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি সব থেকে বেশি দেখা যায় তাহলে ডাক্তাররা পরামর্শ দিয়ে থাকে মাসে একবার ভিটামিনের ইনজেকশন নেওয়ার। এছারাও ট্যাবলেটের ডোজ দিয়ে থাকে চিকিৎসকরা।

শেষ কথা : হিমোগ্লোবিন কম হলে কি খাওয়া উচিত - অ্যানিমিয়া কোন ভিটামিনের অভাবে হয়

পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা হিমোগ্লোবিন কম হলে কি খাওয়া উচিত - অ্যানিমিয়া কোন ভিটামিনের অভাবে হয় জানতে পারলেন । মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনার কোন সমস্যা হওয়ার কথা না হিমোগ্লোবিন কম হলে কি খাওয়া উচিত - অ্যানিমিয়া কোন ভিটামিনের অভাবে হয় সম্পর্কে জানতে পারলেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url